The Power of Your Subconscious Mind in Bengali: আপনি আপনার চারপাশে লক্ষ্য করলে দেখবেন কিছু মানুষ খুব সফল এবং কিছু মানুষ অসফল, কিছু মানুষের মনের জোর খুব বেশি। আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন আপনার মা-বাবা সকালে খুব তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে যায় কিন্তু আপনি তা পারেন না। এমন অনেক মানুষ দেখবেন যারা সহজে ক্লান্ত হয় না এবং যেকোনো কাজ খুব মনোযোগ সহকারে করে।
এখন প্রশ্ন হল কিভাবে তারা এগুলো করে ?
তারাও আপনার মত সাধারন মানুষ। তবে তারা এত মানসিক শক্তি পায় কোথা থেকে?
এর মূল কারণ হচ্ছে এই সমস্ত মানুষগুলো জানে কিভাবে তাদের অবচেতন মন কে (Subconscious Mind) নিয়ন্ত্রণ করে তাকে দিয়ে কাজ করাতে হবে।
আর এর আজকের আলোচ্য বিষয় হল: কিভাবে আপনার অবচেতন মন কে নিয়ন্ত্রণ করবেন এবং তাকে দিয়ে আপনার জন্য কাজ করাবেন।
অবচেতন মন সম্পর্কে বোঝানোর জন্য আমি Dr. Joseph Murphy র লেখা বিখ্যাত বই “The Power of Subconscious Mind” এর সাহায্য নিয়েছি।
Dr. Joseph Murphy লেখা The Power of Your Subconscious Mind in Bengali বইয়ে অবচেতন মন সম্পর্কে এবং তার কার্যাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সেখান থেকেই কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা আমি আজ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব।
Book Summary of The Power of Your Subconscious Mind in Bengali
আপনার অবচেতন মনের শক্তি
সর্বপ্রথম আমাদের জানতে হবে অবচেতন মন কি? এবং কিভাবে তা কাজ?
অবচেতন মন কি?
আমাদের মনের দুটি অংশ – চেতন মন এবং অবচেতন মন (Conscious Mind and Subconscious Mind). এই বিষয়টি ভালভাবে বোঝার জন্য নিচের উদাহরণটি মন দিয়ে পড়ুন:
আমরা সবাই স্বচক্ষে বা টিভির পর্দায় জলে ভাসমান Iceberg অর্থাৎ বরফের খন্ড দেখেছি যার কেবল মাত্র 10 ভাগ জলের উপরে থাকে এবং বাকি 90 ভাগ জলের নিচে থাকে।
ঠিক একই রকম কথা আমাদের মনে ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
আমাদের মনের কেবল মাত্র 10 ভাগ হলো চেতন মন (Concious Mind) যা আমরা সরাসরি ব্যবহার করি এবং ঘুমানোর পর তা নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়।
বাকি 90 ভাগ হলো অবচেতন মন (Subconscious Mind) যা আমরা সরাসরি ব্যবহার করতে পারি না এবং তা 24 ঘন্টা কাজ করে। এমনকি আমরা যখন ঘুমায় তখন ওরা কাজ করে।
আমাদের চেতন মন যুক্তিপূর্ণ। চেতন মন আমাদেরকে logical প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে, আমাদের সাথে তর্ক করে এবং কোন কিছু করার আগে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নেয়।
অন্যদিকে অবচেতন মন আমাদের মনের সেই অংশ যার সম্পর্কে আমরা খুব একটা জানিনা। অবচেতন মন আমাদেরকে প্রশ্ন করেনা, তর্ক-বিতর্ক করে না। কিন্তু আপনার বিভিন্ন কাজ, অনুভব ও বিভিন্ন Emotional বিষয়ে গভীর প্রভাব বিস্তার করে। এককথায় অবচেতন মন আমার একটা বাচ্চা ছেলের মতো যেকোনো যুক্তিতর্কের ধার ধরে না এবং নিজের ইচ্ছা মত কাজ করতে চায়।
আরও পড়ুন: শুভ অক্ষয় তৃতীয়া ২০২৩ ছবি ও শুভেচ্ছা বার্তা
অবচেতন মনকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করব?
অনেক সময় আমরা নিজেদের motivate করার জন্য বিখ্যাত মানুষ যেমন স্বামী বিবেকানন্দ, গৌতম বুদ্ধের জীবনী, Businessman, Actor, Actress, স্বাধীনতা সংগ্রামী যেমন মহাত্মা গান্ধী বা কোনো শিক্ষাবিদ যেমন সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ এর জীবনী পড়ি।
জীবনের প্রথমদিকে তারাও আমাদের মত সাধারণ মানুষ ছিল।
তাদের সাফল্যের প্রধান কারণ হলো তারা জানত কিভাবে নিজের অবচেতন মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং তাকে দিয়ে কাজ করাতে হবে।
সর্বপ্রথম তারা একটি লক্ষ্য (Goal) ঠিক করে। লক্ষ্য নির্ধারণ করা হলো আপনি যা করতে চান সে সম্পর্কে অবচেতন মনকে strong command বা নির্দেশ দেওয়া।
এবার আমরা জানবো সফল মানুষরা সফল হওয়ার জন্য তাদের অবচেতন মনকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করে:
আরও পড়ুন:
1) Start talking to your subconscious mind | অবচেতন মনের সাথে কথা বলা শুরু করুন
আমাদের অবচেতন মনকে আমাদের বলতে হবে আমরা কি চায়।
The Power of Your Subconscious Mind in Bengali বইয়ের লেখক Dr. Joseph Murphy বলেন,
অবচেতন মনকে আমাদের সব সময় নিজের বন্ধু হিসেবে ভাবা উচিত।
Dr. Joseph Murphy
আপনি তার সাথে বন্ধুর মত কথা বলুন, তাকে বলুন আপনি কি চান, ভবিষ্যতে কি করতে চান।
যেহেতু অবচেতন মন সবসময় আমাদের মধ্যে থাকে সেজন্য সবসময় সে আপনাকে সাহায্য করবে।
এই বিষয়টি ভালভাবে বোঝার জন্য নিচের উদাহরণটি পড়ুন:
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যাদের সকালে উঠতে দেরি হয়। এজন্য আমরা আমাদের বাবা-মা কে বা যারা বাড়ির বাইরে থাকে তারা বন্ধুদেরকে বলে রাখে সকালে ঘুম থেকে ডাকার জন্য।
এখন এই কথাটা অন্যদের না বলে মনে মনে নিজেকে বলুন অর্থাৎ আপনার অবচেতন মনকে বলুন, “আমাকে সকাল ৬ টার সময় ডেকে দিও।” এই পদ্ধতিটা এক একদিনে কাজ করবেনা। এর জন্য আপনাকে কিছু দিন অনুশীলন করতে হবে এবং অবচেতন মনের সাথে কথা বলতে হবে। কারণ বন্ধু থেকে ভালো বন্ধু হওয়ার জন্য কিছু সময় প্রয়োজন।
এইভাবে অনুশীলন করতে করতে যখন আপনার অবচেতন মন আপনার ভালো বন্ধু হয়ে যাবে তখন আপনি যা খুশি তাই অর্জন করতে পারবেন।
আরও পড়ুন:
2) Never say anything negative to Subconscious Mind | অবচেতন মনকে কখনো খারাপ কথা শেখাবেন না
অবচেতন মন কখনো আপনার সাথে তর্ক করবে না, কখনো আপনাকে জিজ্ঞেস করবে না কেন আমি এটা করব? অর্থাৎ আপনি তাকে কোন কাজ যেভাবে করতে বলবেন সে ঠিক সেভাবেই করবে।
বিষয়টি ভালভাবে বোঝার জন্য নিচের উদাহরণটি মন দিয়ে পড়ুন:
ধরুন আপনি একটি বাইক চালাচ্ছেন। একসময় দেখলেন রাস্তাটা সামনে দুই ভাগে ভাগ হয়ে যাচ্ছে। এখন আপনার মর্জি আপনি ডান দিকে যাবেন না বাম দিকে যাবেন।
ঠিক একই রকম আপনার অবচেতন মন। এক্ষেত্রে আপনি চালক এবং আপনার বাইক হলো অবচেতন মন। আপনি যেদিকে খুশি তাকে নিয়ে যেতে পারেন। বাইক যেমন চালকের উপর নির্ভরশীল ঠিক একই রকম ভাবে আপনার অবচেতন মন আপনার উপর নির্ভরশীল।
এজন্য অবচেতন মনকে কখনো negative কথা শেখাবেন না। যেমন – আমি এটা করতে পারব না, এই কাজটা আমার জন্য নয়, আমার দ্বারা হবে না, ইত্যাদি।
আপনি মনে করছেন আপনি এগুলো ভাবছেন। আসলে পরোক্ষভাবে আপনি আপনার অবচেতন মনকে এই কথাগুলো বলছেন। আপনার এই ধরনের কথা ভাবা মাত্র অবচেতন মন তা সঙ্গে সঙ্গে গ্রহণ করে নেবে এবং সে এমন ভাবে কাজ করবেন যেন আপনি কোনদিনও সেগুলো না পান।
অতএব, অবচেতন মনকে ঋণাত্মক কথা না শিখিয়ে তাকে ভালো কথা বলুন, নতুন idea create করুন এবং তা নিয়ে ভাবুন।
ভালো বন্ধু হওয়ার জন্য আপনার জন্য সেই একই বিষয় নিয়ে ভাববে এবং আপনাকে আরো নতুন নতুন সৃজনশীল আইডিয়া দেবে। মনে রাখবেন আমরা যখন ঘুমাই তখনও অবচেতন মন কাজ করে।
Read also:
3) Believe in the power of subconscious mind | অবচেতন মনের শক্তিতে বিশ্বাস করুন
অবচেতন মনকে দিয়ে কাজ করানোর জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে অবচেতন মনের শক্তি তে বিশ্বাস করতে হবে।
আপনি যদি বিশ্বাস না করেন অবচেতন মন বলে কিছু আছে তবে সে আপনার জন্য কাজ করবে না। এজন্য অবচেতন মনের শক্তি তে বিশ্বাস করুন।
4) Always give positive suggestions to Subconscious Mind | অবচেতন মনকে সবসময় ধনাত্মক মতামত দিন
অবচেতন মনকে দেওয়া আপনার একটি মতামত আপনার জীবন পাল্টে দিতে পারে। সেটা হতে পারে আপনার ভবিষ্যতের জন্য ভালো বা খারাপ।
ঠিক বুঝতে পারলেন না আমি কি বলছি? নিচের উদাহরনটি পড়ুন:
আপনি সারাদিন কাজ করে বাড়িতে এসেছেন। প্যান করেছেন ফ্রেশ হয়ে মাঠে ফুটবল খেলতে যাবেন।
সারাদিন কাজ করেও আপনি বেশ চনমনে অনুভব।
ঠিক আমার সময় আপনারা বন্ধু যে আপনার সাথে দেখা করতে এসেছে সে আপনাকে বলল: আরে ভাই, সারাদিন কাজ করে তোকে তো বেশ ক্লান্ত দেখাচ্ছে। আজ মনে হচ্ছে প্রচুর কাজ করেছিস।
আপনার বন্ধু আপনাকে এই মতামতগুলি দিল।
এই সবাই আপনাকে যুক্তি দিয়ে আপনার বন্ধুর কথাগুলো বিবেচনা করতে হবে। মনে মনে বলতে হবে – আমি একদমই ক্লান্ত নই। আমার মধ্যে এখনো প্রচুর energy আছে, আমি দিব্যি ফুটবল খেলতে পারব।
আপনি যদি এখন যুক্তি দিয়ে না ভাবেন তবে আপনার বন্ধুর দেওয়া মতামত আপনার অবচেতন মন তৎক্ষণাৎ গ্রহণ করবে এবং আপনি সত্যিই ক্লান্ত অনুভব করবেন।
আপনার অবচেতন মন আপনাকে ভাবতে বাধ্য করবে – তাইতো, আজ প্রচুর কাজ করেছি, প্রচুর খাটনি হয়েছে, থাক আজ আর ফুটবল খেলতে যাব না।
আপনাকে বুঝতে হবে আপনার চেতন মন এবং অবচেতন মন মিলেমিশে কাজ করে। বাইরে থেকে যে সমস্ত মতামত আপনাকে দেওয়া হয় তা প্রথমে আপনার যেটা মন গ্রহণ করে এবং যুক্তি দিয়ে বিচার করে। এরপর আপনার চেতন মন সেই মতামত গুলো কে যুক্তি দিয়ে বিচার করে সন্তুষ্ট হলে তা আপনার অবস্থান মনের কাছে পাঠিয়ে দেয়।
উদাহরণ হিসেবে ভাবুন, আপনার পরিবারের কেউ আপনাকে বলল – “তোর দ্বারা এই কাজটা হবে না।”
এখন আপনার চেয়ে তার মন যদি এই কথাটা মেনে নেয় এবং কাজটি না করতে পারার কারন খুঁজতে থাকে তবে সে মোটামুটি আপনার অবচেতন মনের কাছে পাঠিয়ে দেবে এবং অবচেতন মন একরকম ভাবে গ্রহণ করবে। কারণ আমরা আগেই জেনেছি – অবচেতন মন কোন কিছু যুক্তি দিয়ে বিচার করে না।
ফলস্বরূপ, আপনি কখনোই কাজটি করতে পারবেন না।
কিন্তু আপনার চেতন মন যদি ভাবতে শুরু করে – কেন আমি কাজটি করতে পারব না?, আমি পারব। – তবে একই মতামত চেতন মন অবচেতন মনের কাছে প্রেরণ করবে এবং আপনার অবচেতন মন সেই কাজটি করার বিভিন্ন উপায় এবং কৌশল খুজতে শুরু করবে।
ঘরের সামনের মানুষটি আমাদের সম্পর্কে কি বলছে তার গভীর প্রভাব পড়ে আমাদের উপর।
এজন্য কেউ আপনাকে ঋণাত্মক কথা বললে সাথে সাথে ধনাত্মক চিন্তাভাবনা শুরু করুন এবং একসময় তা অভ্যাস এ পরিণত হবে।
আপনাকে শুধু বলতে হবে – হ্যাঁ, আমি পারব। এই কাজটি শুধু আমার দ্বারাই হবে।
এর ফলে আপনার চেতন মন ঠিক একই বার্তা আপনার অবচেতন মনকে প্রেরণ করবে এবং সেই কাজটি করার জন্য হাজার হাজার উপায় বার করবে।
Also Read: একাকিত্ব নিয়ে ১৪০ টি উক্তি
5) Physical and Mental Healing | শরীর এবং মনের উপর প্রভাব
আপনার অবচেতন মন আপনাকে শুধু মানসিকভাবে নয় শারীরিকভাবে অসুস্থ করে তুলতে সক্ষম।
পুরনো যুগের ডাক্তার বন্দির সংখ্যা খুবই কম ছিল। তবুও মানুষ বড় বড় অসুখ থেকে বেঁচে যেতেন। কিন্তু কিভাবে?
The Power of Your Subconscious Mind in Bengali এর লেখক Dr. Joseph Murphy বলেন – পুরনো যুগের মানুষ অসুস্থ হলে মন্দির, মসজিদ বা চার্চে যেতেন, সাধু, সুফী, সন্তদের কাছে যেতেন, যারা তাদের বিভিন্ন ধরনের তাবিজ, আংটি দিতেন এবং বলতেন এগুলো ব্যবহার করলে তারা সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে।
আশ্চর্যজনক ভাবে তারা সুস্থ হয়ে উঠত।
সাধু-সন্তরা রোগীদের মনে এই কথাটা গেছে দিতেন যে এই তাবিজ ব্যবহার করলে তারা সুস্থ হয়ে যাবে।
এই সুস্থ হয়ে ওঠার ব্যাপারে কোন ম্যাজিক নেই। এই কথাগুলো কেবলমাত্র তাদের অবচেতন মনকে শেখানোর জন্য বলা হত এবং অবচেতন মন তা মেনে নিয়ে তাদের সুস্থ করে তুলত।
কিন্তু বর্তমান যুগে এই পদ্ধতি গুলো কাজ করে না। কারণ আমরা আমাদের অবস্থার মধ্যে শিখিয়ে দিয়েছি যে এই বিষয়গুলো সব অন্ধ বিশ্বাস। আমরা অবচেতন মনকে জানিয়ে দিয়েছি ওষুধ না খেলে রোগ সারে না। যার জন্য পুরনো পদ্ধতি কাজ করে না।
কিছু মানুষ আজও এইসব প্রাচীন পদ্ধতিতে বিশ্বাস করে।
উদাহরণস্বরূপ আমি আমার নিজের দাদুর কথা আপনাদের বলছি।
আমার দাদুর পায়ে বাতের ব্যথা আছে। ওষুধ খেয়েও সেই ব্যথা সারে না। তিনি বিশ্বাস করেন তার বাড়ি থেকে ২০ কিমি দূরে যে দেবতা শিব বড় পুকুর আছে সেই পুকুরে স্নান করলে বাতের ব্যথা সেরে যাবে।
প্রতিবছর শীতকালের প্রারম্ভের সাথে সাথে তার বাতের ব্যথা শুরু হয়। ব্যথা শুরু হওয়া মাত্র তিনি সেই পুকুর থেকে স্নান করে আসেন এবং আশ্চর্যজনক ভাবে তার ব্যথা সেরে যায়।
তিনি তার অবচেতন মনকে এভাবেই শিখিয়েছেন, যেটা আমাদের মতো একবিংশ শতাব্দীর মানুষের কাছে কুসংস্কার।
Also Read:
Last but not least.
আজকের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কথা –
6) Believe in Yourself | নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন
আজ থেকে 200 বছর আগে কেউ ভাবেনি সে মানুষ একদিন আকাশে উড়বে। কিন্তু দুজন মানুষ তা মনে মনে বিশ্বাস করেছিল যার ফল স্বরুপ মানুষ এরো প্লেনে চড়ে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় উড়ে যাচ্ছে।
একি খাওনি আমরা দুনিয়ার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের মানুষের সাথে কথা বলছি, দুনিয়ার এক প্রান্তে হ খেলা ঘরে বসে দেখছি। এরকম হাজার হাজার উদাহরণ আছে।
এজন্য সবথেকে আগেই আমাদের নিজের উপর বিশ্বাস তৈরি করা প্রয়োজন এবং একবার সেটা করতে পারলে সবকিছু সম্ভব হবে।
অবচেতন মনের শক্তি বই
Amazon এ এই বইটি বাংলা ভাষাতে আছে।
Price: ₹109.00 INR
Publisher : Fingerprint! Publishing
Language: Bengali
Total Pages: 280
আপনি এই লেখা গুলো পড়তে পারেন: